পুলিশ বলল―আত্মহত্যা! তিলোত্তমা-খুনে পুলিশের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ডাক্তারদের

হাসপাতালে ভয়ের পরিবেশ তৈরি হলে ডাক্তারি করা সম্ভব নয়। সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ নিয়ে কিছুই বলতে পারব না, আমরা ডাক্তারিটুকুই করি: যোগীরাজ রায়, চিকিৎসক কলার বোন ভাঙলে বুঝতে হবে প্রচণ্ড বলপ্রয়োগ করা হয়েছে। ৩১ বছরের মেয়ের ক্ষেত্রে বুঝতে হবে এটা অত্যন্ত কঠিন! কতজন ছিল, এ বিষয়টি জানা প্রয়োজন। নেশাগ্রস্ত এবং অসুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে এতগুলো আঘাত করা তো অসম্ভব... আরজি করে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ: উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায়, হাড় বিশেষজ্ঞ কর্তৃপক্ষের সরাসরি বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা। প্রথমেই বলে দিল যে আত্মহত্যা করেছে। ৩১ বছরের একটা মেয়ে শুয়ে শুয়ে আত্মহননের পথে গেল কীভাবে? ময়নাতদন্তের রিপোর্টে আত্মহত্যার তত্ত্ব খারিজ, বরং খুনের ঘটনাই প্রমাণিত: সুশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, চিকিৎসক প্রথমে মৃত্যু, তারপর ধর্ষণ। এই কাজ একজনের পক্ষে সম্ভব কি সম্ভব না, তা পরের কথা। তবে সবচেয়ে বড় কথা অভিযুক্ত প্রবেশ-বেরনোর পথ জানত। তিলোত্তমার গতিবিধি নজরে ছিল প্রথম থেকেই। ওই সময়ে যাদের দেখা গেছে বা ডিউটি ছিল, তাদের মেডিক্যাল পরীক্ষা প্রয়োজনীয়: শোভন দাস, ফরেন্সিক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ